1. [email protected] : মো: সরোয়ার সরদার : মো: সরোয়ার সরদার
  2. [email protected] : ঢাকা আওয়ার ডেস্ক : ঢাকা আওয়ার ডেস্ক
  3. [email protected] : আসিফ অনিক, খুবি প্রতিনিধি : আসিফ অনিক, খুবি প্রতিনিধি
  4. [email protected] : Sadak Mostafa : Sadak Mostafa
  5. [email protected] : বিশেষ প্রতিনিধি : বিশেষ প্রতিনিধি
জুমার দিনে সুরা কাহাফ তিলাওয়াতের ফজিলত | ঢাকা আওয়ার
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন

জুমার দিনে সুরা কাহাফ তিলাওয়াতের ফজিলত

প্রতিবেদকের নাম
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৯১ সময় দর্শন

সপ্তাহের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন হলো জুমা। দিনটিকে মুসলমানদের জন্য সাপ্তাহিক ঈদও বলা হয়। জুমার দিনের ফজিলতপূর্ণ অনেক আমল রয়েছে। এর মধ্যে একটি আমল হলো সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করা।

সুরা কাহাফ তিলাওয়াতের ফজিলত
এ বিষয়ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে, তা তার জন্য নুর হয়ে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে।

হজরত আনাস (রা.) বলেন, পূর্ণ সুরা কাহাফ একসঙ্গে নাজিল হয়েছে এবং এটি নাজিল হওয়ার সময় ৭০ হাজার ফেরেশতা দুনিয়াতে অবতরণ করেছিলেন।

আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সুরা কাহাফ পড়বে সুরাটি তার জায়গা থেকে মক্কা পর্যন্ত নুর হবে এবং যে এ সুরার শেষ দশ আয়াত পড়বে তিনি দাজ্জালের গণ্ডির বাইরে থাকবে, দাজ্জাল তার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না।

ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহফ পাঠ করবে, তার পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দেবে এবং পূর্ববর্তী জুমা থেকে এ জুমা পর্যন্ত তার সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।

কোরআনুল কারিমের ১৮নং সুরা হলো কাহাফ। সুরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয় এবং এর আয়াত সংখ্যা ১১০।

সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *